একাডেমিক কাজে গতকাল প্রায় ১৩ ঘন্টা ড্রাইভ করে কুইবেক এসেছি। সারাদিন লেগেছে অন্টারিও পার হতে। আমার প্রফেসর ড্রাইভ করেছে, কিন্তু বারোটা বেজেছে আমার। কুইবেক-এর লাভাল ইউনিভার্সিটি (Université Laval)-এর রেজিডেন্সে উঠেছি। এত সুন্দর ব্যবস্থা আর শহরের বর্ণনা নিয়েই একটা ভ্রমণ কাহিনী লেখা যাবে। এখন সেটা করার সময় নেই। তাই শুধু ছবি নিয়ে আজকের ব্লগ। পরে একটা লেখা দেয়ার ইচ্ছা আছে। অবশ্য সময়ে না লিখে ফেললে ভবিষ্যতে লেখা হবে কিনা সন্দেহ আছে।
এরকম কামান এদের প্রায় সবখানেই দেখা যায়।
ক্যাম্পাসের একটি বিল্ডিং-এ গ্রাফিটি।
রাস্তার পাশের দেয়ালে বিশাল গ্রাফিটি। এত বড় গ্রাফিটি আমি কখনো দেখিনি। একটা ওয়াইড লেন্স আসলেই খুব দরকার।
সেন্ট লরেন্স নদী।
অন্য ভিউ থেকে সেন্ট লরেন্স নদী। এই ছবিতে একটু রঙ দেয়া হয়েছে। ভর দুপুরের ছবি নাহলে দেখতে সুন্দর হতোনা।
এভাবেই চলছে আয় উপার্জন।
দেখলাম এরা গাছের নিচে বসে আছে। তাই ভাবলাম একটা ছবি তুলি। এরা আবার সহজে ইংরেজী বলেনা। কিন্তু ভালো বোঝে। কাছে গিয়ে অনুমতি চাইতেই হেসে দিল। হাসির ভাষা মনে হয় ইউনিভার্সাল।
শহরের মধ্যে ঘোড়ার গাড়ি। ব্যাপক উৎসাহ আর ঔৎসুক্য সবার মাঝে। ছবির কম্পজিশন উন্নত করা যেত। কিন্তু এমন ক্ষুধা লেগেছিল যে মাথা কাজ করছিল না।
Chateau Frontenac, পুরাতন কুইবেক।
Chateau Frontenac পার হয়েই এই বিল্ডিং। না জানা হয়নি এখনো।
ব্যস্ত সবাই।
খাবারের খোঁজে (ছবির ব্যক্তিটি আমি নই)। ওয়াইড লেন্স হলে খুব ভাল আসতো ছবিটি।
আবারো গ্রাফিটি। দূরে রিভার ক্রুজের জাহাজ। একা এসবে ঘুরে মজা নেই।
Those graffitis are really cool! How did they do it in such long buildings? Is it done after the building is made or each brick is made in such a way so that it'd make up a whole picture?
ReplyDeleteI think it was done after the building was built. Seems like they love artwork and graffiti a lot. Quebec itself is a cultural city and people love going out and join the festivity. We went there on Sunday and you won't believe it: I thought there is some festival going on. Later I was told that the city is like that, always. Amazing! I will write a whole travelogue on it, shortly (in few weeks!) ha ha ..
ReplyDelete