মে ১৩, ২০০৯
ক’টা দিন ব্যস্ত যাচ্ছে। সকালেই ওঠা হয়। তারপর আস্তে ধীরে নাশতা সেরে ইউনিভার্সিটিতে যাচ্ছি। ইদানিং সকাল হয় অনেক আগে, ৬টার দিকেই চারদিক আলোকিত। দিন অনেক বড় হয়েছে। শেষ হতে হতে সেই পৌনে ৯টা বাজে। আব্দুলের কাজটা অনেকখানি শেষ করে দিয়েছি। রিসার্চের কাজ মোটামুটি থেমে আছে। আজ থেকে আবার সেটা শুরু করলাম।
ইমাদ ভাইয়ের থিসিস প্রেজেন্টেশন ছিল দুপুরে। বেশ সুন্দর করেছেন। বিকালের দিকে বাংলাদেশী দোকান থেকে মুরগি কিনে বাসায় এসে রান্না চড়ালাম। তোমার দেয়া রেসিপি মোতাবেক সবই হচ্ছিল শুধু মশলা দেয়ার আগে যে পানি দিতে হয় তখন একটু বেশি পানি পড়ে গিয়েছিল। তার মধ্যে মাতব্বরি করে তিন চামচ ইয়োগার্ট দিয়েছি। আর যায় কোথায়, দেখতে সুন্দর হয়েছে কিন্তু কষানিটা ততটা বেশী হয়নি। তবুও খেতে মন্দ হয়নি। একেবারে বড় বড় তিন পিস খেয়ে ফেলেছি। রাত্রেও মনে হচ্ছে ওটা দিয়েই সারবো।
আজ আবার একটু খানি ঠান্ডা মনে হচ্ছে। বাইরে বৃষ্টি বৃষ্টি ভাব, টুপটুপ করে পড়ছেও দুয়েক ফোঁটা। বাতাস একটু আছে। ঘরের জানালা খুলে দিয়েছি একটু ফ্রেশ হওয়ার জন্য। গ্রীষ্ম মনে হয় এবার আসবেনা। বাংলাদেশেও নিশ্চই সুন্দর আবহাওয়া?
দেখি একটু পড়তে বসি। তুমিতো একটু পরেই অনলাইনে আসবে, জানি। তখন কথা হবে। আর চেষ্টা করো দিনে দুইবার মেইল চেক করতে। বিশেষত রাতে ঘুমাবার আগে অবশ্যই চেক করবে, কারণ সেসময়ই এখান থেকে মেইল যেতে পারে। এপ্লিকেশনের ব্যাপারে আর কোন মেইল পেয়েছ কি? কোন আপডেট থাকলে জানিও।
ভালো থেকো।
ইতি-
No comments:
Post a Comment