প্রবাসে ক্রিসমাসের ধর্মীয় প্রভাব উপেক্ষা করা গেলেও সামাজিক প্রভাব উপেক্ষা করা যায়না। সন্ধ্যায় বের হতেই গীর্জা থেকে ঢং ঢং শব্দ ভেসে এলো। আগে কখনো শুনেছি মনে পড়েনা। হয়তো শুনেছি, খেয়াল করা হয়নি।
আজ ক্রিসমাস ইভ, বড়দিনের আগের রাত। শহরে লোকজন যে যথেষ্টই কমেছে তা বেশ বোঝা যায়। বাসার পার্কিং লটের তিন-চতুর্থাংশই খালি। সবাই বোধহয় টরন্টো, অটোয়া কিংবা বাবা-মা-পরিবারের সাথে ছুটি কাটাতে গিয়েছে।
ক্রিসমাস এলেই মাস জুড়ে এরা সবখানে সান্টাক্লজের ছবি আর ক্রিসমাসের লাল রঙে রাঙিয়ে রাখে। ঘরবাড়িও বাদ যায়না-- আলোকসজ্জা করে যার যার সামর্থ মতো। আমাদের বাসার কাছেই কয়েকটা বাসায় খুব সুন্দর আলোকসজ্জা করেছে। ক'দিন ধরেই ভাবছিলাম ছবি তুলবো অথচ সন্ধ্যার পরে ঠান্ডা একটু বেড়ে যায়; আমার বাইরে যাওয়ার ইচ্ছেটাও মরে যায়। ছবিও তাই তোলা হয়না।
কাল বড়দিন। ক'দিন আগে হালকা বরফ পড়েছে। গতবারের মতো এবার আর বরফে মোড়া ক্রিসমাস হলোনা। কেউ কেউ এতেই খুশী। আবার অনেকেই চায় ক্রিমাসের রাতে যেন তুমুল বরফ পড়ে। যাই হোক, বরফে ঢেকে যাওয়ার আগেই ভাবলাম আশেপাশের বাড়িগুলোর আলোকসজ্জার ছবি তুলে রাখি। ঠান্ডার কারণে ১৫-২০ মিনিট পরেই অবশ্য বাসায় ফিরতে বাধ্য হলাম।
সবাইকে শুভেচ্ছা। :)
Christmas has always been very attractive to me! I always try not to miss any Christmas show on this occasion. Very pretty decorations. I hope one day I'd be able to attend some of the Christmas parties like this actively!
ReplyDeleteThanks! @Mind Writer!
ReplyDelete